টানা বষ্টিত রায়গঞ্জ নি¤াঞ্চলর ধানখত তলিয় গছ। জলমগ এসব জমির কাঁচা পাকা ধান কটও বিপাক পড়ছন কষকরা। লাগাতার বষ্টি ও রাদ না থাকার কারণ বাড়ির উঠানই এসব ধান পচ নষ্ট হছ।
সরজমিন গল উপজলার ধামাইনগর ইউনিয়নর শিবপুর গ্রামর কষক আলতাফ হাসন, জানান তিনি ২২ বিঘা জমিত বারা ধান আবাদ করছন। প্রায় ৮ বিঘা জমির কাঁচাপাকা ধান লাগাতার বষ্টিত তলিয় যায়। জরুরী ভিত্তিত কাটত গিয় তিনি শ্রমিক সঙ্কটর মুখ পড়ন। ৫০০ টাকা দিন হাজিরার শ্রমিক এক হাজার টাকা মজুরি ও দুইবলা খাবার দিয় জলমগ জমির আধাপচা ধান কট তুলছন। কি বষ্টি ও মঘলা আবহাওয়ার জন্য ধান মাড়াই কর সিদ্ধ শুকানার কাজ করত পারছন না। বাড়ির আঙিনাতই এসব ধান পচ নষ্ট হছ। একই ধরণর সমস্যার কথা জানালন চাদাইকানা ইউনিয়নর সনগাঁতী গ্রামর কষক জহুরুল ইসলাম, সিমলা গ্রামর কষক আব্দুস ছাত্তার, রবিউল করিম, সানাখাড়া ইউনিয়নর নিমগাছি গ্রামর কষক রামকষ্ণ গুণ।
উপজলা কষি কর্মকর্তা কষিবিদ মা. শহীদুল ইসলাম জানান, চলতি বারা মসুম মাট ১৯ হাজার ৩৭০ হক্টর জমিত রাপা বারা ধানর চাষাবাদ হয়ছ। এরমধ্য জলমগ হয়ছিল প্রায় ৩০ হক্টর। এ পর্যÍ কর্তন করা হয়ছ ১৪ হাজার ৩০০ হক্টর। এক প্রশর জবাব তিনি বলন- মাঠর চয় ধান কট কষকর বাড়ি আনার পর বষ্টি ও মঘলা আবহাওয়ার কারণ বশি ক্ষতি হছ। এখন গতানুগতিক কষিক আধুনিক ও বানিজ্যিকীকরণ করত হব। ধান ও অন্যান্য ফসল শুকানার জন্য যথভাব ফ্লার তরি করত হব। ্এ ক্ষত্র সরকারি উদ্যাগ প্রয়াজন বল তিনি জানান।