নাটোরের সদর উপজেলার হয়বতপুর গ্রামের খন্দকার আতাব উদ্দিনের ছেলে খন্দকার অহিদুল ইসলাম।
তিন ভাইয়ের মধ্যে অহিদুল মেঝো। দাদা ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা-দেশের প্রতি ভালোবাসার টানে অহিদুলের দাদা দেশের জন্য যুদ্ধ করেছিলেন, সেই ভালোবাসাতে তিনিও আকৃষ্ট হয়ে দেশকে সোনার বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষে ২০১৩ সালের অক্টোবরের ১০ তারিখে বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীতে যোগদান করে। ১০ বছরের চাকুরিজীবনে বিভিন্ন থানায় কর্মরত থাকাবস্থায় নানা ভাবে নাম কুড়িয়েছে।
কনস্টেবল- অহিদ
কনস্টেবল অহিদ সিরাজগঞ্জ জেলার কাজিপুর থানায় কর্মরত থাকাকালীন কাজিপুরে মাদকব্যবসায়ীদের ত্রাস হয়ে দাড়িয়েছিলো বলে আমরা জানতে পেরেছি।
কনস্টেবল অহিদ দ্য পিপলস নিউজ টোয়েন্টিফোর কে জানায়, ২ বছর কাজিপুর থানায় কর্মরত থাকাবস্থায় সেখানকার মাদকাসক্ত ও মাদকব্যবসায়ীদের আতঙ্ক হয়ে দাড়িয়েছিলাম আমি।
প্রত্যেকদিন বিপুল পরিমান মাদক জব্দ করা সহ আসামীদের আইনের আওতায় নিয়ে এসেছি। আমার দৃঢ় প্রতিজ্ঞা, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নকে বাস্তবে রুপ দিতে সাধ্য অনুযায়ী চেস্টা চালিয়ে যাবো এবং বাংলাদেশকে সোনার বাংলাদেশ, মাদকমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে নিরলস শ্রম দিয়ে যাবো। কাজিপুরে ২ বছর কর্মরত থাকার পর সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে বদলী হন।
সেখানে ৩ মাস কর্মরত থাকার পর আবার উত্তরবঙ্গের রাজধানী বগুড়ায় বদলী হন। অহিদ আরো জানায়, বাংলাদেশের যে প্রান্তেই চাকরীসুত্রে বদলি হইনা কেন, মাদকমুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি করাটাই হবে আমার মূল দ্বায়িত্ব।
টিপিএন২৪- রাব্বি হাসান হৃদয়