গাইবান্ধার সবগুলা নদ-নদীর পানি বদ্ধি অব্যাহত রয়ছ। গত ২৪ ঘটায় সামবার বিকল পর্যÍ বালাসীর তিস্তামুখ ঘাট পয়ট ব্রহ্মপুত্রর পানি বিপদসীমার ৪ স.মি. এবং ঘাঘট নদীর পানি বিপদসীমার ৩৪ স.মি. উপর দিয় প্রবাহিত হছিল। তব তিস্তা ও করতায়া নদীর পানি এখনও বিপদসীমার নিচ রয়ছ।
পানি বদ্ধি অব্যাহত থাকায় জলার সুদরগঞ্জ, সাঘাটা, ফুলছড়ি ও সদর উপজলার ২০টি ইউনিয়নর ৫৯টি গ্রাম বন্যা কবলিত হয় পড়ছ। ফল ওইসব উপজলার চরাঞ্চলসহ নিচু এলাকার নতুন নতুন জায়গায় পানি উঠত শুরু করছ।
এদিক জলা প্রশাসন সুত্র জানানা হয়ছ, সুদরগঞ্জ, সাঘাটা, ফুলছড়ি ও সদর উপজলার ২০টি ইউনিয়নর ৫৯টি গ্রাম বন্যা কবলিত হয় ৪০ হাজার ৮শ’ ৮৮ জন মানুষ পানিবদী হয় পড়ছ। ক্ষতিগ্রস্ত হয়ছ ৩৭ হাজার ৬১৮ জন মানুষ। পানিবদী হওয়ায় ওইসব এলাকার লাকজনক এখন চরম দুর্ভাগ পাহাত হছ। এদিক জলা প্রশাসনর উদ্যাগ ওই ৪ উপজলার বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষর জন্য ৮০ ম. টন চাল ও নগদ ৬ লাখ টাকা বরাদ্দ দয়া হয়ছ। যা বিতরণর কাজ শুরু হয়ছ।